Wednesday, 25 November 2020

শ্বেতা

 


*শ্বেতা*

ঐ যে দেখতে দেখতে কয়েক বছর 
একাই  ভেবেছে নিজের কথা।হিসেব করো!
নাকি কতকগুলো আনন্দ সকলের জন্য বরাদ্দ রাখার  রাতগুলো জেগে জেগে কাটিয়েছো আরো!

শ্বেতা অজান্তেই একটা শহর দূরে সরে গেছে
মেঘে মেঘে  জলে ভেতর ভবিতব্যটা দ্যাখো!
নাকি সভ্যতার লড়াইয়ে যারা বেঁচে আছে
তারা নিজের ভেতর লড়াই করছে আরো?

পাহাড়টা ঐশ্বর্যের আড়ালে সব কথা রেখে দেবে
দীর্ঘশ্বাসের দাবি চুমুক দেওয়া চায়ের কাপ-
বৃষ্টি ফোটার জলের গভীর স্রোত দেওয়ালে দেওয়ালে
রক্তের দাগ দেখবে শিরার শিরায়,হাতের ছাপে!

অনেকটা পথ আছে বারান্দায়। পায়চারি করো এই দিনে
থেমো না হাওয়ার মতো সদ্যোজাত প্রায় গেলো
কখন কোমল গলা বলে বসো "এসো না প্রাঙ্গণে 
তুমিও বদলাবে। বদলাচ্ছ।এবার নিশ্বাস ফেলো।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

পীযূষ


 

*পীযূষ*

আর কতটা রাত আছে জিজ্ঞেস করো তাকে
শহরের ওদিকে যে অন্ধকার জবাব নাও তাদের
এবার বৃষ্টি ছাড়া প্রকৃতি অসহায় শীত মাখেনি সকাল
কাল কদরে তোমার নাম এলো , জন্মদিন ভাই জন্মদিন 
হাতে চেনায় গন্ধে প্রিয় মায়ের তৈরি খাবার।
প্রশ্ন আমার তুমি কি তবে জার্মান থেকে ফিরছো
নাকি কাজের ভুলে তোমায় ভুলেছে কেউ
এবার রং সাজানোর পালা পড়ে নাও জামা
রাত হোক বা আলো আসুক তুমিই তো বন্ধু রোজ
এখন সেভাবেই জবাব রাখি ধার দি ঘুমে ঘেমে
আবার ও আজ শীতকাল তারাদের গল্প ঘরে ঘরে
চাঁদটাও রান্না বসিয়েছে সংসারে
সূর্য ওঠার অপেক্ষায় পুবাকাশ...

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

সন্দীপা

 *সন্দীপা*

কিছু চেনামুখ কিছু অনুরোধ 
সব বাঁধা দেয় কিছু অভিযোগ
দায় ফিরে যায় হয় সন্ধ্যায়
জ্যোৎস্না জেগে ওঠে বারান্দায়।

এক চিল সাদা মেঘ
মন জুড়ে চাপা খেদ
বাকি পথ থেকে যায়
নত ঠোঁট রাংতা জড়ায়

তুমিও রয়ে যেতে চাও
এতটা অবুঝ তেমন নও,
ঘাস, রোদ, সুখ, অভিনয়
নয় বিরাম কিছু দোটানায়।

আজ আকাশ কিছু বলুক
বহু স্রোত, সমুদ্র শুনুক
নদী নদ ফিরছি ঠিক
আজ তোমার জন্মের তারিখ।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

দিওয়ালী

 দিওয়ালী

সকাল যেমন সবার হলেও তুমিই রাতের অর্থ 
গোমরা মুখে মুচকি হাসি দেখেও রাখি শর্ত।

আমরা তবে যে যার মতো নই সাবালের পক্ষে
কাজের ফাঁকে আকাশ দেখি সময় থেকে রক্ষে

কাল দিওয়ালী নয়তো আজই এটাই ভালো ফন্দি 
চোদ্দ শাকে ভাতের মাছে, আলোর সাথে সন্ধি। 

আজ তোমারও যত্ন হলো,কে আর আছে অন্ধ
আতস বাজি, রংমশালও এবার নাকি বন্ধ।

এমন দিনে জন্ম হলে ডাক্তারও যে ধন্য
ভালো থাকা, ভালো রাখা সবটও তো বন্য।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

সৌমিত্র স্যার


 *সৌমিত্র স্যার*


এক আকাশে থেকেও তবু এখন কই
আমরা তবে তোমার চলার সঙ্গী নই?

মানুষ নাকি অমর হলে বদলে যায় 
কই তোমারও চরিত্র আজ এমন নয়!

শূন্য দেখে যখন হারাই দিগ্বিদিক্
তোমার গলার নম্ন আওয়াজ লাগেও ঠিক

একটা তারা সরলে নাকি আরেকটা হয়,
আশা ছিলো সময় ভালো,শুধুই জয়

আজ কেন তা বদলে নিলো সবকিছু 
সময় এসে হাতছানি দেয় ঠিক পিছু

ফিরেই গেলে আগের মতো কেমন হয়?
তবে কি আজ আমরা চলার সঙ্গী নয়??

#আরিয়ান প্রিয়স পাল


আমি তন্ময়


 

*আমি তন্ময়*

সকাল হলে সবাই দেখি বড্ড যেন নতুন
মনে হল জন্ম নিলাম এইতো আমি প্রথম।

শহর তবে খুব চিনি না যত্নে স্মৃতি রাখি
আজব যেন নগরনীতি অবাক হয়ে দেখি

মাংস, পায়েস অল্প ঢেলে চেটেই ফেলি কড়া
এমন আমার বিচার,স্বভাব অনভ্যাসে ছাড়া। 

শিল্পে তবে অবাধ ছাঁকনি দিয়ে ছাঁকি
মধ্যে মাঝে অনেক কিছু হয়েই বসে পাখি!

আমি শুধু নতুন এমন অনেক আছে
স্বপ্নগুলো চালের মতো খুঁটে খুঁটে বাছে।

কি আর বলি এমন দিনে জন্মদিনও আমার 
খাবার হিসেব কপাল থেকে মুছেই করি সাবার। 

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

Monday, 9 November 2020

অহনা

 

*অহনা*

ভালো থাকুক স্পেশাল কিছু দিন
মন্ত্র বলুক বিভেদ বহিরাগত 
নীলচে আলোয় আবেগ বেরঙিন
গাছের আলোয় মন পোড়ানো ক্ষত।

পথের শেষে তোমায় দেখি কই
ফলক দেখে বোঝাও শুধু থিম
শাড়ির পারে চুমকি কেন নেই
হাসি তবু আলোর থেকেও ক্ষীণ।

এমন মেয়ে সবার চেনা নয়,
মানুষ মাপার মেশিন যেন ছোটো।
শুনলে যাদের ভীষণ লাগে ভয়
কেবল তারা সরষে পানে থেকো।

তোমায় আমি চিনি না তো ঠিক,
যদি সকাল গাছের পাতায় রাখো,
দেখবে কিছু সময় বোঝার দিক
ছোঁয়া পেলেই বলবে হাওয়ায় থেকো।।

# আরিয়ান প্রিয়স পাল

উৎপল

 

*উৎপল*

একটা ঠোঙায় বিশাল বড়ো দ্বীপ
যাতে তুমি স্বপ্ন ভীড়ে ঢলো,
আয়না কাঁচে থাকেই দুটো টিপ
মায়ের সাথে নতুন পথে চলো।

দিনের বিচার দিগন্ত নেয় বেশ
তফাৎ থাকে স্নেহের মতো তাও-
প্রেমের বিষাদ ভুলিয়ে ফেলার রেশ
অবুঝ ভীষণ বোঝে না ওরাও।

সেসব রাতে আসেও না বিদ্যুৎ 
ঘেঁটেই বসে পদ্ম পাতার নাম
আছে যেসব প্রকাশ পাওয়া খুঁত
ছিঁড়েই বসে গোলাপ চিঠির খাম

থাক তোমাদের এমনই এক দিন
বলেই বসি মিথ্যে কথার শোক!
জোয়ার আসে চোখের কোনে ক্ষীণ
এলাম শেষে উপহারের লোক।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

সঞ্জীবন



 *সঞ্জীবন*

কোথায় যাবে তাও জানা নেই ঠিক
খাওয়ার শেষে সসেই সাড়ে আহ্নিক 

তাকায় যতদূর যেন সুর হারিয়ে যায় 
শীর্ষে আছে মায়ের স্নেহ, প্রদীপ শোভা পায়। 

যেখানে তাদের বসত, দূরের এপারে দেশ 
ক্লান্ত ভীড়ে ছোট্ট পায়ে নিতান্ত দরবেশ।

তেমন জলে পথের বীণা ছোট্ট দুটো পা
আয়রে সোনা আগলে বুকে কাটানো সন্ধ্যা

সবার এমন দিন আসে না সুরটুকুতেই শেষ
জন্মদিনে কেকের সাথে থাকুক দরবেশ।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

অর্পন

*অর্পন*

একটা গোপন অন্দরেতে আকাশ বিরহপূর্ণা
বৃষ্টি আসুক শীতের শেষে এমন দিনে না।

জলচ্ছাপে ঝাপসা হতে যত্নে রাখা নখ
ক্লান্ত মুখে ঘামতে দেখো বাবার দুটো চোখ

ভিজতে হলে বলেই দেখো পাতায় বসে শুনবো
গাছের ভীড়ে কাঠবেড়ালির আসবে কুটুম্ব!

কাদের যেন উড়তো হাওয়ায় আকাশেরই তারা
থাকে তো সেই নীলের শেষে গোধূলির অন্তরা।

যাও ধরা দাও তাকিয়ে থেকে ভুলে যেও না
গল্প চাঁদের আলোয় এসে সবাই থেকে যায় না

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

দেবপ্রিয়া

 *দেবপ্রিয়া*

সেবার যখন গল্প থাকা আলো
সাজিয়ে তোলে দেহের মাস্তুল
পাশাপাশি ছন্দ রাখা ভালো
মেরুন ঠোঁটে ছোঁয়ায় এলো-চুল

মধ্য রেখায় দৃষ্টি যদি রাখো
শান্ত গলায় থাকেই গানের ছাপ
নমস্কারে মুচকি হেসেই থেকো
চিনির চায়ে ভাড়ায় গড়া কাপ

অনেক কথার জীবন যদি হয়
প্রাচীন কিছু শব্দ জোড়ার টান
এমন সময় কে বা তারিফ নেয়
ঠাওর করা সবুজ রাতের গান।

তবু তখন এলেই পাখির ঝাঁকে
কোমল রেখো কাজল পরা চোখ।
মায়না কোকিল যদিও তোমায় ডাকে
কাক চড়ুইয়ে হবেই তো দর্শক।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

বিজয়া

*বিজয়া*

বছরগুলো গুনতে বসে, মনটা কেমন লাগে
ছোট্ট বেলার দিনগুলো যায় মনখারাপের ভাগে

মা এসেছে, আসবে আবার তফাৎ থাকে অনেক
কথা দুটোর দু-এক মানে যন্ত্রনাটা আরেক

আসছে বছর আবার এসো বিজয়া যে আজ প্রীতি
সময় দাগে ভাগ করে নিক শুভেচ্ছা সম্প্রতি। 

পুজো সবার খুব আসে না পলির মতোই জড়ায় 
মায়ের শরীর ভাসলে বলে দিব্যি বছর গড়ায়

থাক তোমাদের এমন খুশি বিজয়াটুকু নিও
অন্তরে তো মায়ের নামে প্রণাম করাই শ্রেয়।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

দেবলীনা



 *দেবলীনা*

পৃথক তোমার বাতাস এখন,যতই প্রেমের আবহবিদ,
মুঠোর ভেতর জন্মদিনে কেকের সাথে সেই কোভিড।

বুকের ভেতর শব্দ তুলে আমিও তখন রেলায় চলি
পুজোয় ঘরে রান্না হলে হবেই ডেলি প্যাসেঞ্জারি।

না লুকানো একলা ঘরে,মন চাইলে সেটাই বসত,
ফুচকা জলে ছুঁলেই আঙুল পেয়েই বসে স্বাদের রসদ।

পাল্লা দিয়ে তৈরি থাকে পশ্চিমীস্বাদ তেমন সমান
বছর ঘুরে আবার বছর স্মৃতি কেবল মনেই জমান

ভবিষ্যতে ধার হবে তো আমিও ভীষণ খাদ্যলোভী
চিন্তা ভুলে দিব্যি হেসে কেকই পেটের মধ্যে আভি...

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

অর্ঘ্য




*অর্ঘ্য*

একটা দিনে কি আর যায়
ব্যস্ত হাসি স্নায়ুর ভেদ
সময় টাকে পেরিয়ে গেলে 
যাবেই রয়ে মনের ক্ষেদ

তোমরা যখন আকাশ দেখো
আমি মেটাই ঘুমের সুখ
স্বপ্ন যখন ভাঙতে দেখি
গোমরা বাঁধি ক্লান্ত মুখ

তৈরি করি বসত ভিটে
দেওয়াল সাজাই মনের কোণে
সরষে ক্ষেতে হলুদ রাখি
জানি বৃথা তফাৎ জেনে।

হয়তো আজও বসন্ত নয়
তবু প্রেমে অঝোর চোখ
কোকিল খোঁজে কুহু ডেকে 
কাক তাড়িয়ে শালিক শোক।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

ঋদ্ধিপালী

 

*ঋদ্ধিপালী*

ইনি আবার মিষ্টি ভীষণ,আসে রাতের পাড়ায়
যত্নে রেখে ঠোঁটের বিচার মুখ বেকিয়ে দাঁড়ায়!

সে তো আসে মনের খোঁজে ঘুম জোড়ানে সুরে,
বৃষ্টি এলে থমকে দেখে পেছন ঘুরে ঘুরে!

এবার বলি হলুদ শাড়ি, তাই বলে কি বিয়ে!
বেশ মানাবে কমলা টিপে, লিপস্টিকটাও নিয়ে।

তবে শুনি খুশি ভাগে কেনে সবাই জমি
এনার আছে বেশিরভাগে। বিক্রেতাটাই ইনি...

তর্কে কিছু ভাগ জমে না আছে সেসব গানে,
ফাগুন এনার হৃদয় জুড়ে কোকিল সেটা জানে।

এসব মেয়ে খুব দামি যে, আছে তোমার পাড়ায়?
অভিমানও রক্তে রাখে কেবল হাসি ঝরায়...

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

তনুশ্রী



 *তনুশ্রী*

সময় বুঝি উজ্ঝটিকায় রাত মায়াবী অন্ধকার
ফলক এসে শিরায় জোড়ে দাও খুলে দাও বন্ধদ্বার

মন খারাপের দিনে বদলে আসছে কিছু উড়ান মেঘ 
গোপন যদি গল্প থাকে আজ বলে দাও অন্তখেদ।

আমরা যদি হাওয়ায় ভাসি স্বপ্ন মোছায় কাগজ শ্লেট
ক্ষতের বাধন শক্ত হলেও ভরতে পারে অবুঝ পেট।

যদিও থাকো খুব দারুণে সঙ্গে রেখো হাসির ঠোঁট
দরকারেও লিপস্টিকেতেই মাতিয়ে নিও ট্রাফিক রোড

থাকবে ভালো বছর ধরে আমরা খুবই আপন নই
খামতিটুকু ক্ষমায় নিয়ে পাখির মতোই হারিয়ে যাই।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

তমাল



 *তমাল*

আজব রকম হাসি তারও,দাঁত বেরোনো ঠেসে
চশমাটাকে উঁচিয়ে রাখে নাকের ডগা ঘেঁষে।

হাঁটতে তাকে হয় না বেশি, চাকাই চালায় রোজ
লেখা তবে বিদ্যে আছে, সাথে পেটুক ভোজ।

দেখতে তাকে শান্ত ভেবে ভুল হয়েছে যাদের
তারাই এখন তাড়ি খেঁকো, চাট মাতালের খদ্দের।

যাকে ভেবে দিন কাটে তার সে দিয়েছে মন
পাগল ভেবে এমনি আছে ব্যস্ত খালি ফোন।

এমন জনের গল্প লিখে পেনটা গেলো বেঁকে,
তমাল নামে জানি তাকে সবাই মাতাল ডাকে।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

তিয়াসা

*তিয়াসা*

কপাল জুড়ে যন্ত্রনাটাই বড়ো
রুমাল ভীড়ে গল্প জমে আরো
চিরকালীন হিসেব প্রদান মোহ
ছোট থেকেই আঁকার আগ্রহ।

গোলাপ শোকে পাঁপড়ি যখন ঝরে
স্মৃতি তখন আবেগ বিবেক ঝাড়ে
স্নেহের বশে প্রকাশ আনে ক্ষত
গল্প আছে শুকনো ফুলের মতো

যতই হবে প্রভাব সন্ধানী 
সময় তখন খবর নেবে জানি
শৈশব তো কাটালেই স্কুলে
তাদের এখন তফাৎ লাগে ছুঁলে।

দাও শহরের বৃষ্টি ভেজা আলো
সাথে যদি গঙ্গা ফড়িং এলো
হাসি রেখো লালচে ঠোঁটের ফাঁকে
কাজল দিয়ে সাজিয়ে রেখো মাকে।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

সোহিনী

*সোহিনী*

পাথর ক্লিপে লম্বা চুলও জোড়া
নয়তো সবুজ কোপাই নদীর স্রোত
এসব দিয়ে সাজায় খোঁপার গোড়া
মন ভেতর অচেনা পর্বত।

গ্রাম ছেড়ে গ্রাম নতুন শুধু নাম
খয়েরি মুখে কাজল টিপেও আঁটা
ইচ্ছে করে যাইতো তারও ধাম
একলা কাটাই দুপুর চিলেকোঠা। 

বছর ঘুরে এলাম তারই দেশে
গোছা শাড়ি রঙেরও মরশুমে
পুজোর শেষে গোধূলিও মেশে
ভোরের ঘরে যত্নে রাখা ঘুমে।

এখন তাকে আঁকড়ে যদি খোঁজো
সবুজ তাঁতে হলুদ রেখে সেজো।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

সুপ্রিয়া দি

*সুপ্রিয়া দি*

এক শ্রাবণে বসন্ত আজ
ঠোঁটের গোড়া খুব নিবিড়
গলার নীচে পড়েছে ভাঁজ
মান অভিমান ভীষন স্থির।

নদীর ধারে সোনার আলোয়
দেখবো তাকে খুব দুপুরে
কাজল ভরা চোখের কালোয়
জ্যোৎস্না জমে খুব আঁধারে

খয়েরি মাটির ঘাসের বুকে
স্বপ্ন সাজায় শাড়ির ভাঁজে
ইচ্ছে করে ডাকতে তাকে
হলদে মিঠে শাড়ির সাজে

নাম লুকোনো মানুষ আমি
রইলো শুধু বসন্তকাল
খুব নতুনে থাকলে তুমি
নাই দেখলাম হাসির গাল।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

শতরূপা

*শতরূপা*

একটু যদি ফেলেই রাখো মন
অবাক করা বিভক্ত সংকেত
কথার বিচার বিপাক বঞ্চন
চোয়াল জুড়ে  ঠাওর করা ভেদ।

কি প্রয়োজন জোনাকি বিদ্যুৎ
বিপথে যে পরিচিতের নাম
মনের কোনে রয়েই গেলে খুঁত
ঠোঁটে গোড়ায় ভালোবাসার খাম।

একটা চিঠি পাঠিয়ে যদি ফেলি
নয়তো থাকুক অন্য কিছুর ঝোঁক
গভীর রাতে সহ্য করা কালি
সিলিং ছোঁবে একলা দুটো চোখ।

না পাঠকের লাগতে পারে ভালো
এইতো আমার প্রচন্ড বদ অভ্যাস
কষ্টগুলোয় বালিশ ভেজা ভালো
সকালে এলে মুক্ত হবে শ্বাস।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

মধুরিমা



*মধুরিমা*

সঙ্গে থামে  হয়তো কোথাও
ঠোঁটের সাথে তফাৎ খুঁজে 
যত্নে থাকা বদ্ধ রাতও
গুনছে কথা মুখটা বুজে।

গেরুয়া মাটির নদীর পার
শিরায় জমা খুব দুপুর
কাজল চোখের হাসি যার
জলের সাথে প্রেম মধুর...

রাঙা ধুলোয় অবাক করে
বসন্ত আজ নিয়েই এসো
কৃষ্ণচূড়ায় তফাৎ সেরে
গল্প শেষে মুচকি হেসো।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...