Thursday, 14 January 2021

তিয়াস

 


তিয়াস

নরম শরীর আবেগ লুকোয় যেমন ঠোঁটের কোণায়,
কাজল টুকু পরতে চেয়ে চোখের পালক ভেজায়।

হাসির কেবল দন্ড রাখে কোমল গলার আগে,
ঝুমকো দুলে,খয়েরি টিপে, বেশ ভালো সে লাগে।

অপেক্ষা তো থাকাই ভালো,নয়তো ভীষণ কাঁটা
একটা শরৎ গেলেই বোধহয় বসন্ত দেয় হাঁটা।

কমলা রোদে লেবুর স্বাদে হার না মানার সুরে
কাজের কথায় আর্দ্রতা আজ শীতের থেকে দূরে

ভিটের ঘুঘু সন্ধে হলে নামিয়ে ফেলে ছাদ
তারার ভীড়ে উজ্জ্বলতাকে মাতিয়ে রাখে চাঁদ।

এই শোনো না একটু বসো, কাছে কিংবা দূরে
রাতের আলোয় ঘুরবো তবে ফিরবো কালই ভোরে।।

আরিয়ান প্রিয়স পাল

সায়ন্তনী



সায়ন্তনী

আলো শেষে ক্লান্ত শরীর শব্দ গোনে ঝুঁকে
চোখের কথা লুকোয় ঠোঁটে নিত্য কোনো সুখে।

হাসতে দেখি নিয়ম করে, হয়তো হাসে রোজ
মনপড়ুয়া ইচ্ছে উড়ান ব্যস্ত ঝুঁকির খোঁজ 

তবুও বলি এমন মেয়ে আছে অনেক কম
চিন্তা ভুলে স্বপ্ন লুকোয় বয়স শুধু ক্ষণ

জ্যোৎস্না রোদে সূর্য চাঁদে যদিও তাকে দেখি
খয়েরি আকাশ নীল ভরাতে তারই ভাষায় শিখি

ভাবনাগুলো এমন হলে পেনকে ঠেকাই ঠোঁটে
লেখার টেবিল গল্পে ভরে চাও থাকে প্লেটে।।

আরিয়ান প্রিয়স পাল

শ্বেতা

 

শ্বেতা

কে সাধে তার চোখে লেগে আছে ঘুম
দিনক্ষণ শুনশান ঘরবাড়ি বড়ো নিঝুম

আমি সিপাই নই বাদামি এক সৈনিক
নয় জাতিস্বর, পাগলামি বেশি না ক্ষনিক।

তখন বৃষ্টি আছে,ভেজে পাহাড়ি তল
মৃদু হাওয়া, মুহূর্তের দৃষ্টি। মাঝে স্থল।

দূরে কোথাও ভেসে আসে মিহি গলা
আমি তোমার, নয় কোনো অছিলা

আজ শুধুই তোমায় ভালোবাসা যায়
কিছুটা দুষ্টুমি, গড়ে ওঠা সীমানায়।

মোমের ভেতর দেশ। চলো ভিজি ঝড় জলে,
তুমি গাছ হলে আমি থামি ফলাফলে।।

আরিয়ান প্রিয়স পাল

দোলন

 

দোলন

মেঘ ধরেছে খোঁপার কোণে বিরহ শুধু পূর্ণ 
আমিও তোমায় ছুঁতে গেলেই শরীর যেন শূন্য।

জলের স্রোতে লুকোয় বয়স, কাজল ঘাটে চোখে,
গন্ধ যদি উগ্র হতো মেখেই নিতো ঠোঁটে।

পু্জোর সাজে নরম শাড়ি হালকা টিপের স্বাদ 
ভাবতে তোমায় ছেড়ে মন যাবে কি আজ!

ছিলাম ঘুমে নাগরদোলায়, পাতার কোনো কুটুম
চোখটা খুলে চমকে দেখি মাথায় নাইট ডুম।

এখন যদি স্বপ্নে এলে দুলি পাখায় ঝুলে
সুড়সুড়ি দাও পায়ের তলায় কোথাও পালক পেলে।।

আরিয়ান প্রিয়স পাল

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...