Sunday, 19 September 2021

অনামিকা

 


*অনামিকা*

লেখার ভেতর লেখা বাড়ে জন্ম তারও হয় না 
অমর শরীর বললে বোধহয় বৃদ্ধ জীবন হয় না।

আশকারা দেয় স্বপ্ন দেখার মূল্যে কেবল চুক্তির
রঙিন হয়ে বাঁচলে বলে এটাও কেবল চুক্তির!

আকাশ যবে ভিন্ন হবে পশ্চিমে রোদ উঠবে,
নদীর জলে ভাসবে চাঁদও ঝলক রোদও উঠবে।

কাজল চোখে ঠোঁটের হাসি এমন থাকা লৌকিক,
শাড়ির পারে হলুদ কাজও সচল থাকা লৌকিক।

আমি এখন ভেতর ভেতর রাস্তা খুঁজেই প্রদ্যোত,
তুমি তবে হেঁটেই ফিরো অন্তত খুঁজও প্রদ্যোত।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

সুমিত



 *সুমিত*

সংলাপেতেই তোমায় পেতাম গ্রন্থ কেবল জানার
এখন কোথাও উধাও হওয়া সব কিছুটাই মানার।

আমি তবে সাবেক রেওয়াজ নমস্কারেই মুশকিল
সময় থেকে সাবধানতাই অনেক বেশি ফুলফিল।

কি বিভাগে রাখি তোমায় ভাবনাটুকুই গম্ভীর।
স্বল্প কিছু সঙ্গ দিতে দীর্ঘ খাতির অস্থির।

আসতো যারা বিবেক বুঝে রাত কাটানোর ধন্দে
সকাল দেখে ভোরের খোঁজে ফিরতো কেবল গন্ধে।

আমি বলি বিরোধ বিচার না থাকাটাই রক্ষের
উদর ভেঙে ক্লান্ত শরীর ভাবনা কেবল বক্ষে-র!!

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

মধুঋতা

 

*মধুঋতা*

দেখা দূরের থেকেই স্বাভাবিক সুযোগ তফাৎ অধিকারী,
কি হবে বিচার দেখে আলাপ তবে হৃদয়ের সহচরী।

যা গুন তা মেপে নিচ্ছে বটে কে জানে কখন
জমে যাওয়া বরফে থেমে থাকা নিতান্তই আচরণ।

আমিও ভেবেছি যেটা তুমি জানবে  না তা ঠিক
ভীড়ের ভেতর নিজেকে লুকিয়ে রাখাটাও স্বাভাবিক।

ধীরে ধীরে নেবে আসা বুকে, অনেক প্রশ্নের নীচে
শুয়ে থাকা স্বপ্নগুলো কুন্ডলী পাকায় রাস্তার পিচে

তোমার আমিকে ঠোঁটে থেকে মেপে নিক নিন্দুকে
এটা আবদার নয় সাধারণ সচলতা সংক্ষেপে।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...