Wednesday, 1 May 2019

জন্মদেশ

*জন্মদেশ*

তোমার দুচোখ ছায়ায় খেলা করে
হাঁটুর ভিড়ে নিম্ন শহরতলি
বৃষ্টি কোথাও ছুঁয়েই ফেলে তারে
পথের বাঁকে জমতে ক্ষতের পলি।

আঙুল সুখে রক্ত সজীব হতে
বুকের ভাঁজে ক্লান্ত খিদের সুখ,
নাভির নীচে জগত খুঁজে নিতে
রস ঝরানো বারুদ চেনা মুখ।

কলম ঠোঁটে কালির আঁচড় দিয়ে
খয়েরি লোমে আঁতর বিষের বিচার,
তোমার দেহের গন্ধ আমায় নিয়ে
নতুন খেলায় জন্ম দেবে চারার।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

কালবেলা

*কালবেলা*

মনে পরেনি তোমার? আমিও মিশেছি রক্তিম ঘাসে।
থেকে গেছিল অবহেলা...অনুতাপ। সবুজ গন্ধ প্রায়,
প্রয়োজন ছিলো তোমার কুহেলি ভোরের ইতিহাসে,
শব্দেরা একে একে থেমে যায়,শুরু হয় নতুন অধ্যায়।

ঠাওর করা যায়নি স্থিতিহীন অস্তিত্ব বিপন্ন ক্ষত,
শ্রাবণের কালো মেঘ ঢাকা জ্বলজ্বলে প্রাচীন দৃঢ় মহিষ।
পাশে যারা ছিলো,অনামী বসন্ত শিহরনের মতো!
কতিপয় সন্ধ্যে আঁটা বহুকালের বৃদ্ধ গাছের অহর্নিশ।

কবিতার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায়,পুরাতন রীতির শাখে
জামার বোতাম গোনা প্রেম, কুয়াশায় ঢোঁক গেলে,
তখনও আসোনি ফিরে,মনুষ্যত্ব ক্রমশ সরতে থাকে
ধমনী দূরে সরে যায়,খসে পরে গোধূলি বিকেলে।

চলে যায় সেও,স্বপ্নদোষে। প্রশ্নেরা পিছু নেয় ফের।
এখন এলে সেই!সময় হল যখন ধীরাগমনের!!

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...