Saturday, 30 November 2019

মনুষ্যত্ব বিজয়ার শেষে

*মনুষ্যত্ব বিজয়ার শেষে*

শরীরের ভাঁজে উঠে আসা পিশাচ হিংসেগুলো
ক্রমশ ডানা মেলে উড়ে চলে হিংস্র গন্তব্যের দিকে
গোটা শরীরটা চিড়ে ফেলে রক্তাক্ত অভিশাপগুলো।
জবাব দিহির সময়, ফিকে হয়ে যায় একে একে।

বলো একে কি সত্যিই মনুষ্যত্ব বলে! সভ্যতা নাকি
এসব দীর্ঘ স্বতঃস্ফূর্ততা মোমবাতির লালসা যন্ত্রণা
কিংবা ফুটপাতে হেসে খেলে ছুটি দেওয়ার শতর্কী
শত্রুকে গাড়োল শুয়োরের নাড়ি বলাটাও মন্দ না।

যা গোপনাঙ্গের একভাগে গোটা পৃথিবী নিকিয়ে ফেলে।
একবারও ভেবে দেখে না তার ঠোঁটের করুণতার কথা
হেঁচকি থিতিয়ে ফেলা মুখে, গুঁজে আর্তনাদ দূরে ঠেলে
সিগারেটের ন্যায় লিঙ্গ রোপন করে উদ্যোগক্তা দেখায়।

জমা অ্যাশট্রের ছাই ধীরে ধীরে বাতাসে মিশে যায়
দমকা হাওয়ায় আগুন নেভায় আধপোড়া দেহ
সাক্ষী কিছু উদ্ভিদ। দেওয়ালের পোড়া নিশানায়।
নিস্তব্ধ তারাও।ছিমছাম।প্রকাশ্য নির্বাক স্নেহ।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

আকাশ মেপে চলো সখী


*আকাশ মেপে চলো সখী*


আকাশ মেপে চলো সখী,ফিরতে কে বা চায়
দেওয়াল জুড়ে স্মৃতির ছবি, তোমায় খুঁজে নেয়
এমন কোন গাছের তলায় কয়লা শ্রমের রোশ
মূল্য তফাৎ হাতের মুঠোয় জলের কি বা দোষ।

ভিজতে আসে রঙিন সময় বুকের অন্ধকারে
ঠোঁটের ভাঁজে রক্ত জমায় মিথ্যে অহংকারে।
তাসের মতো মেঘ জমেছে দূরের সে পাড়ায়
গায়ের ওপর মুখ লুকোতে,তোমায় খুঁজে নেয়।

গুঞ্জনই যার নিত্য ব্যাপার তারও শোকে খসে
গানের কথার আলাপ বুঝে ভ্রমর যায় আসে।
ঢেউ উঠেছে বুকের নদে বিরহ কে বা চায়
মরসুমি রোদ কমলা হতেই, তোমায় খুঁজে নেয়।

আকাশ মেপে চলো সখী,ফিরতে কে বা চায়
দেওয়াল জুড়ে স্মৃতির ছবি, তোমায় খুঁজে নেয়(2x)

পায়ের তলায় মাটির ক্ষত আক্ষেপে তার কি বা হে
পশ্চিমে ক্রোধ পূর্বে কোমল,যন্ত্রণা সে রোজ সয়ে
বলো না তাকে ছড়িয়ে দিতে হৃদয়েতে যা চায়
স্বপ্নগুলো মাখতে কাজল তোমায় খুঁজে নেয়।

আকাশ মেপে চলো সখী,ফিরতে কে বা চায়
দেওয়াল জুড়ে স্মৃতির ছবি, তোমায় খুঁজে নেয়(3x)

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...