Tuesday, 22 September 2020

হরিণ বিপ্লব

 *হরিণ বিপ্লব*

কখনও তুমি লাস্য,চেড়াই কাঠের মতে
আসল সবটাই থিম,বৈচিত্র কারিগরি। 
অক্ষয় স্থায়ী,জড়া কলমের ক্ষতে
চিরকালীন হিসেবে আঁচড়েই পড়ি। 

এ তো এমন নয় কবিতার ঘ্রাণ!
ঘাট মোড় নীরব। হরিণ বিপ্লব
যা লেখার মতো অবহিত টান
বেশ দারুণ আকাশ। চুপচাপ সব।

চুলে পরিপাটি, বিকেলও ফিকে
উল্লাসে লেখা-পাঠ। বিস্তর রোদ
তবুও হেঁটে যায় আঁধারের দিকে
ফাঁকা দেশলাই জমায় অবোরোধ।

বছর এখন আয়ুর চেয়ে বড়ো
গ্লাসের মেঘ জমে পরিণত জলে
জারি থাকে দূর পথ ক্লান্তি আরো
শুভেচ্ছাে এতটুকু মোমবাতি আলো।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

নীল গোলাপের দিন

 *নীল গোলাপের দিন*

দিগন্তে আজ নীল গোলাপের প্রথম দিন
কাজের শেষের সময়টুকু প্রকার ভেদ।
মেঘ করেছে তবু আকাশ বেশ রঙিন
শ্যাওলা জমা পায়েস হাঁড়ির খাবার খেদ।

আমরা দুজন হারিয়ে যাবো অন্তরে
নদীর পালে ভাসিয়ে দেবো মেঘ তরী
বাড়ির ভেতর চওড়া ঘরের বন্দরে
মান অভিযোগ কটিয়ে ওঠা দরকারি।

তবেই থাকে নীচের পায়ে জলের রেশ
শরীর নেমে বাঁশের খাটে ছড়ায় খই
মৃত্যু কালে তফাৎ গড়ায় ক্ষুধার শেষ
শরিক জেদে ধুলোয় জমা নতুন বই।

কি যেন আজ দেবো তোমায় শেষ ঋণে
কথার শেষে মিলিয়ে যাবো দক্ষিণে।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

বিদ্রোহী শ্লোগান

 *বিদ্রোহী শ্লোগান*

প্রকাশ্যে তার কন্ঠ ভারী আরো
দামি সোফায় স্পঞ্জ দেখায় যতো
আসলে যে ও প্রযুক্তি নেয় কারো
হৃদয় ভেঙে কালি ঝরার মতো

তবুও থাকে তফাৎ ফাঁকে ফাঁকে 
নতুন করে আঘাত আসার শোক
সাড়া দিয়ে যায় তো প্রহর তাকে
তারিখ গোনায় নিতান্ত দর্শক।

এমন করে তৈরি থাকো যদি
জামার বোতাম খুলবে শুধু নিজে
বালিশ মেপে ছোবড়া দেওয়া গদি
আসবে রাতে স্বপ্ন পরী সেজে

এমন দিনের শাসন যদি হয় 
মধ্যমাতে থামতে শেখাও গান
জীবন কেবল নিঠুর অভিনয় 
নৌকা ভুলে বিদ্রোহ শ্লোগান ।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...