Saturday, 12 January 2019

ভবিতব্য

*ভবিতব্য*

সহজ আলাপ, যা কিনা সন্দেহ চেকে জিজ্ঞেস করা
তোমার সাথে একপাতে প্রেম নিবেদনের জগ্য হতে পারি!
যদি না ফিরে এসে দেখি তুমি দালানের কোনে
পড়ে আছো সহস্র স্বপ্ন সাজিয়ে।নিস্তব্ধ ঘরবাড়ি ।।

চাঁদের মতো মুখখানি নিমেষে ফিকে হয়ে অজুহাত
গুনতে শুরু করে।দেওয়ালের সামান্যটুকু বাদ রাখে না
সরল জ্যোৎস্না আলোর কণিকা যখন তোমার শরীরে এসে
পড়ে গোটা জগত সম্পর্কে বেঁধে রাখা যায় না?

উচু অট্টালিকার মতো অহংকার বুনে ফেলেছো সমস্ত শিরাউপশিরায়
ভেবে দেখেছো একবারো তার সাথে সঙ্গ দিতে পারবে তো
নাকি সবটাই ছলনায় বেঁধে তাকে ও নিজেকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছো আর চিৎকার করে বলছো আমি তোমায় ভালোবাসি গো।।

আজকাল জেগে থাকতে ভয় হয়,শান্তি তো হাতছানির ঈশ্বরী
এবার বলো সব জেনে কি করে ভাবি আমি নারায়ণ তুমি কোজাগরী ।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

পায়েল


*পায়েল*

প্রথম আলো সরল পাখির মনে
হঠাত ছোটে গ্রাম থেকে সেই-গলি
গল্প দোষে আকাশ টেনে এনে
সরায় লেখার আবেগ জমা পলি।

তোমার দিনে সুলভ রঙের পথ
রাতে মায়ায় ধ্রুবক তারার রেশ
স্বপ্ন দিয়ে তৈরি যে রথ
বাতাস বুঝে থমকে গেছে বেশ।।

ডুবব জলে কমলা রোদের মেঘ
একক মাটি উদ্ধারে সে মুখ
আপনা হতে মনের কথার ভেদ
ইচ্ছে টেনে ক্লান্তি লাগে সুখ।।

ঠিক যখনই সাগর আসে পারে
আবছা চুলে হাত বুলিয়ে কাঁদে ।
স্মরণ নিতে পলাশ ঝরে পরে
হয়তো ফাগুন শিশির ভেজায় ছাদে ।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

ঝিলিক



*ঝিলিক*

হঠাত প্রেমের সম্পৃক্ত প্রকাশ ,চিলেকোঠার দরজা সুযোগ নিতো প্রকাশের কোন একটা বাক্যের মন্তব্য করার!
প্রতিদিনের দুপুরের বাতাস রোদ মেখে নিতে প্রস্তুত।
হতে চাইতো জ্যোৎস্না ঝলকের শেষ শয্যা বুনিয়ার।।

তবে কি ইচ্ছে ছিলো,সমস্ত পথ ধরে হাঁটতে
থাকার কারণে অনেক কিছুই পায়ের তলায় পিষে দিতে!
শাড়ি আড়ালে সমস্ত সম্পর্ক অন্যরকম অনুভূতি খুঁজে নিতো,সেবারের সংক্ষিপ্ত রূপ বর্ণনা করার অজুহাতে।

উত্তরে সে হারিয়ে গেছিলো গোটা আকাশ দূরে,
ইচ্ছে ছিলো দিনের পাথর নুড়ি প্রস্তুত করার।।
সেদিনও প্রশ্ন করেছিলো শৈত্য পশমে ঢাকা আকাশ
'কোনও কিছু স্মৃতি নেই তোমার সাথে গাছপালার'।

শেষ জলের ফ্যানা বলে ওঠে সেই অদৃশ্য
মুখই মায়ার বাঁধনে তাকে জড়িয়ে থাকতে চায়?
নাকি সামান্য অভিমান জড়িয়ে থেকে ঘাস,বালি
চাপা দিয়ে ডুবব অস্তিত্বের নবজন্ম দেয় বাস্তবের সময়।।

#আরিয়ান প্রিয়স (পাল)

তৃতীয় ভুবন



*তৃতীয় ভুবন*

মানুষটাকে খুব চেনা নেই
'রাত-ভোর' যার প্রথম ছবি
বাংলা ভাষার নতুন সুখে
পুরস্কারে প্রকাশ নবীর।

বেঁচে থাকার রাস্তা জুড়ে
আবার একক খসলো তারা
কুয়াশাতে দিন মেপে দেয়
মৃত্যু পাতার ধুঁকছে যারা।।

শীত যতটা বিষন্ন আজ
গল্প লেখে নখের ক্ষতে
পায়রা প্রাণের বিদায় ক্ষণে
শিকড় মোছে তর্জমাতে।।

দিগন্তে যে অস্ত রোদের
খবর আবার শোক এনেছেন
এইতো সেদিন নীরেন্দ্রনাথ
আজ সেরকম মৃণাল সেন!

আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...