Thursday, 2 August 2018




*প্রিয়*

কাছেই ছিলো তার গতিপথ
শাড়ির ভাঁজে কাটতো প্রহর,
রঙিন ধুলো উড়িয়ে হঠাৎ
বৃষ্টি মেখে ভিজতো শহর।।

যখন তাদের পাথর হৃদয়
প্রশ্ন তবে মনেই থাক!
বালিশ প্রেমে ঘুম নামিয়ে
আদর গুলো শুকিয়ে যাক।।

ঘর-দুয়ারে ভিক্ষে করে
দিনগুলো তার কাটছে বেশ
কয়েক দশক পেরিয়ে এস
সুঠাম শরীর, ভীষণ তেজ।।

কোন ফাগুনে লাগবে বোধহয়
কোমল নদীর আয়ুর ক্লেশ
মধ্য সাগর ভাসিয়ে নেবে
সময় খুঁজে রঙিন বেশ।।

যা হওয়া তা হয়েই গেছে
এবার নতুন ভোর আসুক
ইচ্ছে কুঁড়ি জাগবে যখন
স্রোতের মুখে সব মিশুক।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

দ্বিতীয় আম্রমাধুরী



*দ্বিতীয় আম্রমাধুরী*

মিনারের স্তম্ভগুলো ক্রমশ
মাথা উঁচু করে আকাশ ছুঁতে চায়,
শহরের তিলোত্তমা বধূ সাজে এক রাতের বাসরের অতিথি।

ভিজিয়ে ফেলেছে নোঙরে;
আহত তার গোলাপী আবরণের গভীরতা. .
আমার আরো কিছু হাতের প্রয়োজন-তার শরীর ছুঁতে।

সবুজ পেনে এঁকে
নিয়েছি তার নাভি ঘিরে,
কামস্বপ্নে উষ্ণ চুম্বনে তাকে
হিংস্র করে ফেলি।
নগ্ন তিলোত্তমার দেহের
আগুনে নিশুতি রাত
হস্তমৈথুন করে
বীর্য ফেলে নদীর জলে।

একে একে সমস্ত শরীর গর্জে ওঠে ,
জাপটে ধরে পিঠে নখের আঁচড়ে রক্ত মাখায়,
সমস্ত ঘরে বিদ্যুৎ বেগে অদ্ভুত রোমাঞ্চ ভরে যায়. . .
আমি ধীরে ধীরে তিলোত্তমায় বন্দি হয়ে পড়ি।

অন্ধপ্রেম দিয়ে তার কাঁধে অন্তর্বাস চুমুতে শিহরন জাগিয়ে তুলি,
ভরা কোটাল বুকে তৃষ্ণার্ত ঘাম  চুঁইয়ে নাভি স্পর্শ করে তখন!

আর আমি সমস্তটাই স্বপ্ন সেল্ফে আবদ্ধ করে ফেলি
তার অজান্তেই. . .

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

আম্রমাধুরী

*আম্রমাধুরী*

মাধবী এসে থেমেছে তার শরীরে,
কোমরে আঙুল ছুঁয়ে উস্কে দিচ্ছে ,
দেহের যাবতীয় উদ্দীপনা,

কোন শ্রাবণ বিকেলের সূর্যাস্ত দিলাম তাকে,
একে একে সমস্ত আকাশ যৌনী চাদরে ঢেকে গেলো,
হালকা বাতাসে তার শরীরের কাম-রোমাঞ্চে কাছে পেতে চাইলো আমায়. .

আমি তখন বসন্ত কোঠরে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছি মাত্র!

সন্ধ্যা আলো জানলা ভেদ করে তার শরীরে পরেছে,

আর আমি সমস্তটাই মগ্নচৈতন্যে আবদ্ধ হয়ে,  স্বপ্নে সাজিয়ে ফেলি তার অজান্তেই।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...