Thursday, 4 July 2019

সন্দীপ

বাতিল হওয়া শুক্তো জামাকাপড়
শুভমহরত আবেগ খুঁজে নেয়
ক্লান্তি ভুলে ব্যস্ত পাড়ার মোড়
শরৎ মেঘে ভিজছে চিলেকোঠায়

কাগজ মোরা কাটিং কাচের প্লেট
গুমোট বুকে তন্দ্রা নাভিশ্বাস
জ্বলছে কাঠে নেহার ফায়ারপ্লেস
জড়িয়ে ধরে রুমাল মেঘের মাস

হয়ত তোকে শ্রাবণ এলে আঁকে
তাই এতটা শব্দ জোড়ার ঘোর
স্বপ্নগুলো জমছে ঠোঁটের ফাঁকে
ধারণাগুলো খুব খেয়ালি তোর।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

বিধান


বিন্দু জলে ঠোঁটের কোনা ধুয়ে
নীল জোনাকি গন্ধ চেনার আজ
লোকাল ট্রেনে হেলান রডে শুয়ে
চশমা ফ্রেমে গরম কফির সাজ।

আস্ত ভোরে ঘুমের সময় ছাড়া
বালির চড়ে বাতাস নিরুপায়,
খয়েরি গালে খোঁচা দাড়ির পাড়া
নতুন বাঁধে ছোট্ট বটের ছায়ায়।

পুচ্ছ প্রেমে প্রহর গোনার লোক
শিঁকড়ে কেটে গানের কথায় নামে
প্রশ্নে আগুন রাতে মতো চোখ,
ঝড়ের আগে ধুলোও এসে জমে।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

শারদীয়


গাছেরা চলছে,জলেরাও চলছে,এসব ভেবে আজ
শহুরে আয়নার ফ্রেমে চশমায় থমকে আছি আমি
পূজোর ছটায় কল্পনার পাঁচালি পেতে বসেছে সমাজ!
জিভের মানচিত্র ক্যালেন্ডারে শারদীয় অভ্যুত্থান অধিকারগামী।

আমিও ঘোড়ার চাকার আওয়াজে জন্মান্তর ছত্রাক দেখে
খুঁজে মরি বিন্দুগামী ভাঁজে জমে থাকা অধিকার
কাশফুল ভাসে বাঁশের ক্ষতে কাপড় আটকানোর পেরেকে
ধাবমান গন্ধটা শিউলির স্বাদে ঠোঁটেঠোঁট গাঁথে অপেক্ষার।

তাহলে কি শৈশব ঢেকে আছে যৌবন অনুভূতি বুঝে!
পুনরায় রাজপথে জীবজ জোনাকির মৃত্যু হয়
জনসমুদ্র ঢেকে যায় গাছপাতা খয়েরি,সবুজে
আগমনীর ধ্বনি,দেবী গৌরী মর্ত্যে আসলো মনে হয়।

কাঁসর,বাদ্যি,ঢাকে হেঁটে ফিরি রাস্তা চিনে নিতে,
কবিতার শেষে ক্ষণিক হাসে,সীমা চায়ের কাপে,কফিতে।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...