Tuesday, 5 March 2019

কামরুল..

কামরুল..

সে মুখে সহস্র বিভীষিকা
রক্ত লালে আব্রু জানালার কাঁচের
গায়ে মরিচ দানার মতো কুয়াশা জমিয়ে ফেলে।

নীহারিকা ঐশ্বরিক ভগ্নাংশ শরীরে
যখন বিন্দু জল ক্রমাগত গভীর থেকে
গভীরে এগিয়ে চলে।
ঠোঁটের আহত উষ্ণতা বেড়ে উঠে
ক্লান্ত যোনিগর্ভে পিচ্ছিল কাদাটে
আদরে মিশে যেতে শুরু করে ।

কৃপা সিন্ধু নারীর প্রস্ফুটিত
বক্ষে ললাটি কাপড়ে অবিক্রীত
স্তন ছুঁয়ে নেয় নীল বিষ অমৃত
স্বাদের উদ্দেশ্যে....

ভারী হয়ে ওঠে লুকোনো চাহিদাগুলো।
যৌন আলিঙ্গনে শিরার রক্তচাপ রক্তক্ষরণের
পিপাসায় মুখ রেখে দিনরাত্র-গত কাব্য সুবাস
মেখে নেয় বীর্য স্পর্শ সম্মুখের,
প্রেয়সী নারীর গর্ভে লুকিয়ে রাখা
অমরত্ব সুখের কাম্য যন্ত্রণা প্রদানের লক্ষ্যে।

সময়ের সঙ্গে ছিনিয়ে নেওয়া
ধৈর্য্য বিলাপ মন্থন রা কাটে সৈকত
সিক্ত জরিপ তন্দ্রা খেয়ালি আস্তরণে
জমাটি প্রলেপ ঢেকে দিতে কোমরের
অলঙ্কৃত বাঁধন ছিড়ে শোক শিহরনে
আনচান করে তোলে।

পঙ্কজ কাননে যৌবন কোঠারি
উদ্ধৃত ছাঁই মাখা দেহে ওপর নিজ
শরীরে দাগ কেটে ফেলা অস্থিমজ্জায়
অনুরণন করা লিঙ্গ পেশন অখণ্ড তৃপ্তি
পারদে নিয়ন্ত্রণের ভরসাটুকু জাগিয়ে
তোলে সামান্য দুরত্বে।
অ্যাস্ট্রে ভর্তি ছাই যৌবন যন্ত্রণায়
কাতরে ওঠে নীল শরীরে মিশে যেতে
শুরু করে দুর্বল কোমরের আদরে....

আর তুমি তৃপ্তি স্বাদে সুখের আর্তনাদে
গোটা ঘরে রোমাঞ্চ ফুটিয়ে তোলো
আর আমি তখন ক্রমাগত পাশবালিশে
বীর্য ক্লান্তি নিংড়ে ফেলতে শুরু করি
একের পর এক পরিস্থিতির শিকারে।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল 

No comments:

Post a Comment

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...