Tuesday, 5 March 2019

মহীশূর ইঙ্গিত

*মহীশূর ইঙ্গিত*

তার পায়ের তলায় ভিজে বসন্ত নুইয়ে আছে
সে ঠোঁটে জেগে ওঠে গুল্ম অঙ্গুরীয় জটের চোখ
ছায়াটে পথের নির্মম উপত্যকা শতকের মাঝে
মুক্তির আকাঙ্ক্ষা আক্ষেপের অভিপ্রায় হোক।

সে-জোনাকি রাতে পতনের প্রলাপ উত্তেজনার অবক্ষয়ে,
দৈনিক পোশাকী ফলকে দিগন্তের মহীশূর আক্রোশে,
ম্লান হাসি লুকিয়ে রাখার চেষ্টা করে।প্রভাষক সমন্বয়ে
সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের উতলা ইঙ্গিত শেষে।।

সম্প্রতি এগিয়ে আসা শব্দের অধিক আশ্চর্য কিছু
রুদ্র মতাদর্শ বসত থমকে আছে জাহির কবলে
একে একে বৃদ্ধ গাছেরা পাতা ঝড়ায় ফাগুনের পিছু
সহসা তারুণ্য স্পর্শে জড়িয়ে যায় শরবত দখলে।।

কুয়াশারা মুছে যায়,ক্ষওয়া চাঁদের আল ধরে।
জলেতে ডুবছে জ্যোৎস্না,প্রতিফলক রৌদ্র ভোরে,

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

ঝিলিক2

*ঝিলিক2*

আমিও জানি তোমার মতন হঠাৎ কোন ছলে ,
শালুক পলাশ রৌদ্র মাখে ফেব্রুয়ারির শেষে
সাদর আলাপ রং ছুঁয়ে দেয় শান্ত নদীর জলে
তোমার পায়ের স্পর্শ তখন কাব্য লেখায় মেশে।

শক্ত বুটিক জামার কাপড়,বিষের মতো কালার
স্রোতের ধাপে নতুন বুটে আগুন ধরায় কে যে...
আতর দিয়ে ভরিয়ে ফেলে,ফলক ঠোঁটে ব্যাপার
একটা সুতো হাওয়ায় ভাসে প্রকাশ পালক সেজে

কিন্তু বোধহয় ঠোঁটে কোণে জমছে অনেক কথা
বৃষ্টি ফোটা নতুন রকম জরির পাতে বোনা
দৃশ্যগুলোয় রোজ সকালে ঘুম থেকে ওঠা
গিটার সুরও শবর বটে নামটা মনের শোনা

আকাশ পরে ফুল ভাষায় মেঘলা যতো চিঠি
একটু ছুটেই হাতের মুঠোয় উড়িয়ে দেওয়া সেই
তফাৎ বুঝে তুলোর মতো সাদা কালো স্মৃতি
তোমার পায়ের পাতার নীচে ডুবছে ভিজে ছাই...

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

https://www.kabitakutirblog.xyz/2019/03/blog-post_47.html?m=0

মৃত্যু আসে শেষ রাতেই

*মৃত্যু আসে শেষ রাতেই*

হয়তো গুনে শর্ত অনেক
সফলতায় ছুটছে সে,
ঠোঁটের দরে গন্ধ হরেক
কাক-কোকিলের স্বপ্নতে।

ভিজছে জলে আগুন আড়াল
স্রোতের সড়ক বৃষ্টি মতন।
আত্মঘাতী,বাজনা বিরল
ভ্রান্তি সুখে সন্ধ্যে পতন।

ফলক টেনে রৌদ্র ঘুড়ির
ইচ্ছে সুতোর খুব কাছেই,
ভরসা প্রকাশ ভাষার ক্ষতির
মৃত্যু আসে শেষ রাতেই।

মঞ্চ তবু ধুঁকছে খড়ে
ঠাওর করার কি উপায়?
গতকালের বিষাদ ঝড়ে
হয়তো তারা থমকে যায় ।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

জয়া দিদি

*জয়া দিদি*

সে দিনের প্রথম আলোয়
কাক ও কোকিলের মধুর সম্পর্ক
দেখে বিজড় শালিকের ঝগড়া থেমে যায়।।

সে বৃষ্টির দিনে
চায়ের প্রথম চুমুক দিতে দিতে
বনলতার কথা মনে পরে. . .
ঝড় বৃষ্টি পিছনে রেখে সে চলেছে
স্কুলের পথে।

সে এখন নতুন পরশমণি।
তখনও এলোচুলের গন্ধ
মেখে নিচ্ছে মুক্ত বাতাস।

উঠোনের জমা জলে
সমুদ্র নামিয়ে তাতে সাঁতার
শেখার ইচ্ছে মনের মধ্যে
ঘুরপাক খেতে শুরু করে।।

আর সেই একপশলা বৃষ্টি
সমস্ত আকাশকে গাঢ় অন্ধকারে
ঢেকে ফেলে নতুন আকাশের
খোঁজে ফিরে চলে দিগন্তের দিকে।
জন্মদিনের প্রথম শুভেচ্ছা জানাতে...

 #আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

মেঘলা কোনো দিন


*মেঘলা কোনো দিন*

তোমায় ছাড়া দিন চলে না,রাত হয়ে যায় বিরামহীন,
এমন কিছু হচ্ছে রোজই,নয়তো আজই প্রথমদিন।

ইচ্ছে সুতো ছোঁয়ায় ছবি,স্পর্শে ভাসে সুর,
দোতারাতে জল ভরে যায়,লক্ষ্যে অনেক দূর।

আমার দুজন একসাথে তাই,উজান তরী নাও,
আঁধার সরে মেঘলা ঠোঁটের,স্পর্শ পেতে দাও।

আমার মনের ধাপে বদলে তোমার নতুন ঘর,
এতটুকু আকাশ পেতেই বসলো সে ঈশ্বর।

স্মৃতির জলে ভাসছি আজব,ছটফটিয়ে গায়ে।
চাঁদের আলোয় জ্যোৎস্না পেলে, ভুলতে কে বা চায়।।
চেষ্টাগুলো গন্ধ চিকন,বাস্তবে সব ফলে, ভিজবে দেহ।
আবেগ সাথে,শরীর ইনাম জলে।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল

কামরুল..

কামরুল..

সে মুখে সহস্র বিভীষিকা
রক্ত লালে আব্রু জানালার কাঁচের
গায়ে মরিচ দানার মতো কুয়াশা জমিয়ে ফেলে।

নীহারিকা ঐশ্বরিক ভগ্নাংশ শরীরে
যখন বিন্দু জল ক্রমাগত গভীর থেকে
গভীরে এগিয়ে চলে।
ঠোঁটের আহত উষ্ণতা বেড়ে উঠে
ক্লান্ত যোনিগর্ভে পিচ্ছিল কাদাটে
আদরে মিশে যেতে শুরু করে ।

কৃপা সিন্ধু নারীর প্রস্ফুটিত
বক্ষে ললাটি কাপড়ে অবিক্রীত
স্তন ছুঁয়ে নেয় নীল বিষ অমৃত
স্বাদের উদ্দেশ্যে....

ভারী হয়ে ওঠে লুকোনো চাহিদাগুলো।
যৌন আলিঙ্গনে শিরার রক্তচাপ রক্তক্ষরণের
পিপাসায় মুখ রেখে দিনরাত্র-গত কাব্য সুবাস
মেখে নেয় বীর্য স্পর্শ সম্মুখের,
প্রেয়সী নারীর গর্ভে লুকিয়ে রাখা
অমরত্ব সুখের কাম্য যন্ত্রণা প্রদানের লক্ষ্যে।

সময়ের সঙ্গে ছিনিয়ে নেওয়া
ধৈর্য্য বিলাপ মন্থন রা কাটে সৈকত
সিক্ত জরিপ তন্দ্রা খেয়ালি আস্তরণে
জমাটি প্রলেপ ঢেকে দিতে কোমরের
অলঙ্কৃত বাঁধন ছিড়ে শোক শিহরনে
আনচান করে তোলে।

পঙ্কজ কাননে যৌবন কোঠারি
উদ্ধৃত ছাঁই মাখা দেহে ওপর নিজ
শরীরে দাগ কেটে ফেলা অস্থিমজ্জায়
অনুরণন করা লিঙ্গ পেশন অখণ্ড তৃপ্তি
পারদে নিয়ন্ত্রণের ভরসাটুকু জাগিয়ে
তোলে সামান্য দুরত্বে।
অ্যাস্ট্রে ভর্তি ছাই যৌবন যন্ত্রণায়
কাতরে ওঠে নীল শরীরে মিশে যেতে
শুরু করে দুর্বল কোমরের আদরে....

আর তুমি তৃপ্তি স্বাদে সুখের আর্তনাদে
গোটা ঘরে রোমাঞ্চ ফুটিয়ে তোলো
আর আমি তখন ক্রমাগত পাশবালিশে
বীর্য ক্লান্তি নিংড়ে ফেলতে শুরু করি
একের পর এক পরিস্থিতির শিকারে।।

#আরিয়ান প্রিয়স পাল 

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...