Monday, 14 January 2019

শ্বেতা


*শ্বেতা*

যেটুকু কথা ছিলো, রেখেছি সব,

মাটির ডেলা পরিচিত আদলে মাপা,
কপালের গুমোট ক্লেশ,টিপের কোনায় রাখা।
. . .

তার বৃষ্টি আবেগ বদ্ধ রেখে, চোখের পাতায় গল্পের সন্ধি হয়।

যেটুকু কথা ছিলো,হারিয়েছি সব।

নতুন মাটির মেয়ে, সাবেকি ধাঁচে গড়া,
একটু খেয়ালি,অনেকটাই ভাঙাগড়া. . . .

তার ঠোঁটের কথায় মাপা স্মৃতিরা,চোখের পাতার  গোলাপি পল্লব।

যেটুকু রেখেছি প্রেম,হারিয়েছি সব।

তার এলোচুল ঘিরে আছে রজনী খোঁপা ,
আরো একটু নিজেকে মেপে দেখা . . .

তার আষাঢ়ে সাহস ঢাকে, বুক জমা শ্রাবণ জল,

তবু সেই গল্পে অনেক মেয়ে গড়া,
আজ হোক না তাদের সাথে বোঝাপড়া . . .

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

*শ্বেতা ২*

শ্বেতা,এ মানুষ জন্ম আমরা পেয়েছি
সেই শতমুখ বসন্ত মাখা রাতে।
সিন্ধু আকাশে চাঁদ তারা রাশি রাশি ।
গোটা আঁধারে কিছু ঝিঁঝির গুঞ্জন।
মেরুদন্ড যৌবনে,পা ফেলে নতুন মুক্তার শরীর,
তোমার রেশমী চুলের ছোঁয়ায় মন ভাসমান প্রাচীর।

সমগ্র বাতাস বইছে গাছে গাছে
নবান্ন রাত্রি ছুটেছে তবে,
সহসা জোনাকির শেষ পথ চলে গেছে দূরে নীরবে।
চারিদিকে তারা খসে অবহেলায়,
যেন একযুগের নক্ষত্র অবসান
স্তব্ধ হতে পারে জ্যোৎস্না ঝলকে শেষ উজ্জ্বল খৃষ্টান।।

তবুও অতীত থেকে মুছে গেছি তুমি,আমি এবং ওরা-
রূপলী রাত্রি যাপন করার
অর্ধেক জীবন হেঁটে চলে নব পৃথিবীর দিকে;
যেভাবে মিঠে মেঘের আহ্বানে
দুজনে ব্যাকুল হয়ে উঠে
পথ থেকে পথ প্রয়াস করে তবে,
জেনে রেখো পৃথিবীরও সমাপ্তি ঘটলে
সভ্যতার রশদ মিশে যাবে
সাগরের স্নিগ্ধ কলরবে।

এখন তো দেখি চোখের কোনার কাজল,
ফুটিয়ে তোলে মনের নিশ্চুপ আগুন ।
নিবিড় কালো চুলের ভিতরে কবেকার সমুদ্রের নুন।।
তোমার হাসির রেখা সুদূর রজনী খোঁপার সদ্য যৌবনা নারীর মতন।
একে একে ফুটে ওঠে অন্তর্গত গভীর স্পন্দন ।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)



*শ্বেতা৩*

আকাশ যখন অনেক খুশি,তোমার কাছে এসে
একটু থেমে গাছ হয়ে যায় ঠোঁটের ছোঁয়া নিতে
ফুলের পোষাক আগুন ছেটায়,হলুদ ছোঁয়া ভাসে
ওড়না যেন প্রাণ খুলে গায় মৌমাছিদের সাথে ।।

আমিও বোধহয় খুব বকাটে তুমি তেমন জল
হঠাৎ হঠাৎ জড়িয়ে বলি এইতো তোমার কাছে?
সব কথারই আবেগ আছে পরশ টুকুই আসল
একটা করে শব্দ বেঁধে নতুন প্রভাত সাজে।

মুক্ত ঝরা চোখের ঝলক প্রথম আলোর রীতি
এবার তবে বিচার পেতে লজ্জা লাগে গায়ে ।
আকাশ তখন তুলোর মতো লিখছে প্রেমের চিঠি
রোদ্দুরও আজ বেশ নমুনা, গল্প মেখে নেয়

কাজল থাকে অপেক্ষাতে সিন্ধু নদের মতো
সূর্যমুখী মুচকি হাসে শীতের কিছু কথায়
কিন্তু তুমি চোখের-জলও চাদর দিয়ে ঢাকো
আজ যে-তবে এটুকু-থাক আসবো পরের পাতায়।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)


*শ্বেতা৪*

আমারও তো মন ভাঙে।অচল
শব্দেরা দানা বাঁধে বুকের বাদিকে।।
সেখানে পরে থাকে কথার চলাচল
ক্ষয়ে যেতে চায় স্বপ্নেরা দিকে-দিকে ।।

হাত ছুঁয়ে যাওয়া অভিনয় মুখ
তার চোখে কষ্টের সমাপ্তি হয়
দিগন্তের পথে পড়ে আছে যে-সুখ
গভীর হলে একে-একে নিভে যায়।।

শেষ ট্রেন এসেছিলো সেই কবে
কান্নারা খুঁজে নিতো অভিমান ছুট
কিছু নদীও শান্ত হয়।তবে
প্রকাশ কালে মুছে যায় অদ্ভূত ।।

এখনও থেমে আছি যেই ভুলে
ভীড়ের কারণ ফিরবে না সেও
আছে কি ভুল কবিতায় ছুঁলে
আমিও সে গানের আগমন প্রিয়

পেরেছি কেবল হাত ছেড়ে দিতে মাঝে
সেভাবে রোদ্দুর আসে একাকীত্ব বারান্দায়।
জেদ তো তোমারও অনুভবে সাজে
যেভাবে বিরক্তিরা শেষপথ খুঁজে নেয়।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

*শ্বেতা৫*

নতুন সে গানে শরীর ভেজে।তাকে ছাড়া
বহুকাল বসন্ত আসে শূন্য মনে।তবু অন্ধকারে
বিঁধেছে কাঁটা অবসাদে।ঝরেছে শব্দ ছোঁয়া কথারা।
আর তুমি সন্ধ্যে পোড়া দাগে মিশে গেছো পাথরে।।

ও তারে গিটার বাজে!বৃষ্টিহীন বিষাদ সেতার
তাকে তুলে দিও শেষ সুরটুকু।তোমার দু'হাতে।
সমস্তটাই শান্তির বাহক,ঠোঁট ভেজা প্রেম,পাতাবাহার
সাজানো খোঁপায় শোভা পায়।মুখচোরা অভিমান ক্ষতে।

কিছু-কি তাদের মনেও রয়ে যায় ।যেমন তুমি।
সব শত্রুই-কি লেখার হয়!নাকি হিসেবের রেয়াজ
ক্রমশ জট পাকিয়ে ছাঁই ভরা অ্যাস্ট্রে কোনেই
 পরাজয়ের ভুল স্বীকার করে নেবে আজ।।

তুমি তো সুন্দরী।তোমার চুলের গন্ধে হারিয়েছি কতবার!
সব কি স্বপ্নে হয়!অপচয়ে বেজে ওঠে হারানো সেতার।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)


*শ্বেতা৬*

এভাবে ছায়াঘিরে যখন সন্ধ্যে আসে নদীর বুকে
একে একে জোনাকিরা বলে যায় ফিরে এসো।
গোটা আকাশে যুদ্ধ নামে পরিচিত আঁধারের সুখে।
জলেরা শব্দে বলে তুমি-কি তাকে ভালোবাসো।।

চাঁদেরও খুশি মন জ্যোৎস্না ভরেছে তার প্রেমে ।
পরিবেশ সায়াহ্নে সারথি,ছুটিবিরল প্রকাশিত তথা
কে জানে কত যুগ আগে এসেছিলো স্বর্গের থেকে নেমে
এখনও পাড়ের ঢেউ গুনে যায় বাতাসেরা যথাতথা ।।

রাশি রাশি মেঘ ক্রমাগত ধোঁয়ার আদতে উড়ে
সমস্ত সম্পর্ক বিষয়ে অনুভূতি খুঁজে নিতো আর
রূপের ডালায় নিরাশ মুকুট সেজে-ওঠে সয়ম্বরে
ঘোড়া টানা বৃষ্টিতে প্রতিরূপ ভিজে হয় একাকার ।।

স্মরণ লেখা স্মৃতির শহর।হাত ধরেছি বলে।
একটা ভোরই কম কি আছে স্বপ্ন পাতার ছলে ।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

*শ্বেতা৭*

তোমার স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে আছে নিস্তব্ধ আকাশ।
অনন্ত প্রকাশ যেন মুক্ত হয়েছে।সঙ্গে বিরহ।
একটি প্রশ্নেই দুটি চোখে আলোকের উদ্ভাসনের  আভাস
মুছে ফেলে স্মৃতির শহর পরিক্রমা।দুর্বলতাসহ ।।

সেরকম মৃণাল জলে ভাসে কত শতদল
মনে হল শুভ কামনায় গোলাপি চাদর পরিহিত
শান্ত ও নীরব চোখে ছবি আঁকা স্থলে
শ্রাবণের প্রথম ধাপে ভিজে উঠেছে একান্তে শীতও।।

তাদের আসা যাওয়ার সুযোগটুকু দেখা গেছে পরিধানে
বিষন্ন বলয়ে বারেবারে জেগে ওঠে জলরাশি
অনেক অতীত কথা একে একে মনে আনে
তবু ছুঁয়ে থাকা হৃদয়ে বলে ভালোবাসি ।।

তোমার শরীরে,রক্তে এ-দেহ আমার ভাসমান
তফাতে আবেগ রেখে মুছে নিও অবসান।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

*শ্বেতা৮*

তোমার চোখে রঙ সাজানো
ঠোঁটের কোণে নরম সুখ
কাজল দিয়ে আঁধার ঢাকো
চঞ্চলতায় থমকে বুক।।

আয়না তবে বলবে-কি আজ
তোমার প্রেমে থমকে যাই
ফুলের গায়ে রাত নেমেছে
ভোরকি ফাগুন আনবে তাই

তেমন জলও ভাসলো দেহে
প্রশ্ন শুধু প্রকাশ্য চায়
আমরা দুজন গপ্প পাতি
চিলের কোঠার বারান্দায়

তুলির ছোঁয়ায় স্বপ্নে ভাসি
আকাশ বাতাস রাস-মনি
ছোট্ট গানেও জগত আছে
স্তব্ধ চিবুক ঘাস-মানি।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

*শ্বেতা০৯*

রেলিং ঘেঁষে মেঘ চলে যায় দূরদেশে
অজস্র সব গাছের গোড়ায় স্রোত জমে
নকশা টানা কমলা রোদের ধার ঘেঁষে
তোমার ছোঁয়ায় বাতাস ছোটে প্রাঙ্গনে।।

হাতের শিরায় বইছে নদী সংযমের
আসবে খবর ছাই মাখানো পথ ধরে
সেই ছেলেটা গোলাপ হাতে এক কোণে
জামার সাথে করছে আপোষ খুব ভোরে।।

নতুন মাঘে সেও নাকি মন খুঁজে
কথা সাথে ছুটবে ঘাসের অক্ষরে
ক্লান্ত আকাশ আস্কারা দেয় মুখ বুজে
ফিরবে নাকি শব্দসাঁকোর প্রান্তরে।।

খয়েরি মাটির মনচমকের সুখ দিনে
স্বভাব মতো অন্ধকারে শীত ঘুমে
আসবে তবে নির্জনতার ভিড় ট্রেনে
আয়না ঘামে হালকা হিমের মরশুমে।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

*শ্বেতা১০*

কথা ছিল তোমার জন্য ফিরে
স্মৃতির শহরের ভিন্ন বিচার ছেড়ে
আবেগ বশে মুছে যাবো লিপস্টিকে ।।

প্রথম পর্ব থেকে ভেসে ওঠা
দিগন্তের পাশ্চাত্য বনে ফুল ফুটে
একে একে ছুটে যায় তোমার শরীর ছুঁতে।।

আজ রৌদ্র যেন কঠিন আগুন
গাছেদের কোলাহলে পরে আছে শেষ গুন,
ঝরে যাওয়া পাতার মতো সাজিয়ে রেখেছে শরীর ।

মিশুকে চিবুক।দ্বন্দ্বেরা ক্লান্ত হয় মৌখিক প্রবাদে,
স্বভাবের প্রকাশতায়,কথারা যুক্তি পায় নিয়মের সুবাদে।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

*শ্বেতা১১*

তোমার কাছে যখন পড়ি ধরা
হয়তো পাতার মনের আনকোরায়।
যে কথাটি তোমার কাছে পড়া
থাকে রোজের প্রেমের কোনো ছড়ায়।।

এখন বুঝি দিন বদলের টানে
পেরিয়ে ফেলি শহর-নদী-গ্রাম
রক্ত তোমার মনের বিচার জানে
পালক সাদা ছোট্ট হাঁসের নাম।।

সে শাড়িতে লাগছে তোমায় বেশ
লাল পাড় হলুদ জড়ির কাজে
আয়না এবার মুছিয়ে দিলো ক্লেশ
লিপস্টিক আর চোখের মেকাপ সাজে।।

এত্তো মানুষ ছুটছে এদিক ওদিক
তাদের ভিড়ে আমায় তুমি খুঁজো
আজকে মাঘের শুক্লা পঞ্চমী
প্রেমের দিবস সরস্বতী পুজো।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

*শ্বেতা১২*

তোমার কাছে যখন পড়ি ধরা
হয়তো পাতার মনের আনকোরায়।
যে কথাটি তোমার কাছে পড়া
থাকে রোজের প্রেমের কোনো ছড়ায়।।

এখন বুঝি দিন বদলের টানে
পেরিয়ে ফেলি শহর-নদী-গ্রাম
রক্ত তোমার মনের বিচার জানে
পালক সাদা ছোট্ট হাঁসের নাম।।

সে শাড়িতে লাগছে তোমায় বেশ
লাল পাড় হলুদ জড়ির কাজে
আয়না এবার মুছিয়ে দিলো ক্লেশ
লিপস্টিক আর চোখের মেকাপ সাজে।।

এত্তো মানুষ ছুটছে এদিক ওদিক
তাদের ভিড়ে আমায় তুমি খুঁজো
দিনটা মাঘের শুক্লা পঞ্চমী
প্রেমের দিবসের সরস্বতী পুজো।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

Saturday, 12 January 2019

ভবিতব্য

*ভবিতব্য*

সহজ আলাপ, যা কিনা সন্দেহ চেকে জিজ্ঞেস করা
তোমার সাথে একপাতে প্রেম নিবেদনের জগ্য হতে পারি!
যদি না ফিরে এসে দেখি তুমি দালানের কোনে
পড়ে আছো সহস্র স্বপ্ন সাজিয়ে।নিস্তব্ধ ঘরবাড়ি ।।

চাঁদের মতো মুখখানি নিমেষে ফিকে হয়ে অজুহাত
গুনতে শুরু করে।দেওয়ালের সামান্যটুকু বাদ রাখে না
সরল জ্যোৎস্না আলোর কণিকা যখন তোমার শরীরে এসে
পড়ে গোটা জগত সম্পর্কে বেঁধে রাখা যায় না?

উচু অট্টালিকার মতো অহংকার বুনে ফেলেছো সমস্ত শিরাউপশিরায়
ভেবে দেখেছো একবারো তার সাথে সঙ্গ দিতে পারবে তো
নাকি সবটাই ছলনায় বেঁধে তাকে ও নিজেকে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছো আর চিৎকার করে বলছো আমি তোমায় ভালোবাসি গো।।

আজকাল জেগে থাকতে ভয় হয়,শান্তি তো হাতছানির ঈশ্বরী
এবার বলো সব জেনে কি করে ভাবি আমি নারায়ণ তুমি কোজাগরী ।।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

পায়েল


*পায়েল*

প্রথম আলো সরল পাখির মনে
হঠাত ছোটে গ্রাম থেকে সেই-গলি
গল্প দোষে আকাশ টেনে এনে
সরায় লেখার আবেগ জমা পলি।

তোমার দিনে সুলভ রঙের পথ
রাতে মায়ায় ধ্রুবক তারার রেশ
স্বপ্ন দিয়ে তৈরি যে রথ
বাতাস বুঝে থমকে গেছে বেশ।।

ডুবব জলে কমলা রোদের মেঘ
একক মাটি উদ্ধারে সে মুখ
আপনা হতে মনের কথার ভেদ
ইচ্ছে টেনে ক্লান্তি লাগে সুখ।।

ঠিক যখনই সাগর আসে পারে
আবছা চুলে হাত বুলিয়ে কাঁদে ।
স্মরণ নিতে পলাশ ঝরে পরে
হয়তো ফাগুন শিশির ভেজায় ছাদে ।

#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

ঝিলিক



*ঝিলিক*

হঠাত প্রেমের সম্পৃক্ত প্রকাশ ,চিলেকোঠার দরজা সুযোগ নিতো প্রকাশের কোন একটা বাক্যের মন্তব্য করার!
প্রতিদিনের দুপুরের বাতাস রোদ মেখে নিতে প্রস্তুত।
হতে চাইতো জ্যোৎস্না ঝলকের শেষ শয্যা বুনিয়ার।।

তবে কি ইচ্ছে ছিলো,সমস্ত পথ ধরে হাঁটতে
থাকার কারণে অনেক কিছুই পায়ের তলায় পিষে দিতে!
শাড়ি আড়ালে সমস্ত সম্পর্ক অন্যরকম অনুভূতি খুঁজে নিতো,সেবারের সংক্ষিপ্ত রূপ বর্ণনা করার অজুহাতে।

উত্তরে সে হারিয়ে গেছিলো গোটা আকাশ দূরে,
ইচ্ছে ছিলো দিনের পাথর নুড়ি প্রস্তুত করার।।
সেদিনও প্রশ্ন করেছিলো শৈত্য পশমে ঢাকা আকাশ
'কোনও কিছু স্মৃতি নেই তোমার সাথে গাছপালার'।

শেষ জলের ফ্যানা বলে ওঠে সেই অদৃশ্য
মুখই মায়ার বাঁধনে তাকে জড়িয়ে থাকতে চায়?
নাকি সামান্য অভিমান জড়িয়ে থেকে ঘাস,বালি
চাপা দিয়ে ডুবব অস্তিত্বের নবজন্ম দেয় বাস্তবের সময়।।

#আরিয়ান প্রিয়স (পাল)

তৃতীয় ভুবন



*তৃতীয় ভুবন*

মানুষটাকে খুব চেনা নেই
'রাত-ভোর' যার প্রথম ছবি
বাংলা ভাষার নতুন সুখে
পুরস্কারে প্রকাশ নবীর।

বেঁচে থাকার রাস্তা জুড়ে
আবার একক খসলো তারা
কুয়াশাতে দিন মেপে দেয়
মৃত্যু পাতার ধুঁকছে যারা।।

শীত যতটা বিষন্ন আজ
গল্প লেখে নখের ক্ষতে
পায়রা প্রাণের বিদায় ক্ষণে
শিকড় মোছে তর্জমাতে।।

দিগন্তে যে অস্ত রোদের
খবর আবার শোক এনেছেন
এইতো সেদিন নীরেন্দ্রনাথ
আজ সেরকম মৃণাল সেন!

আরিয়ান প্রিয়স(পাল)

বাবাকে

 *বাবাকে* রাত ঘুমের ওই বদ্ধ সোনার গাছ, এদিক ওদিক  রাস্তা ছায়া মেঘ। আমি ভাবি এসব কেনো আজ- মনের গায়ে শত রকম ছেদ। জানি তুমি খুব কাছে নেই ভালো, ...