হৈমন্তী শূন্যতা
দু-এক ঝাঁক কুয়াশার আবেগ
গা শুকোয় রৌদ্র তাপে,
আমি বসে দেখি একা জানলায়
অপেক্ষায় হেমন্ত সন্ধ্যা কখন আসে...
আমি দেখি সারি সারি স্মৃতি বাতাস বয়ে নিয়ে চলে
তারপর একে একে সব মিশে যায় কুয়াশার সাথে,
ছায়া হয়ে যায় অন্ধকারের,ভিড় করে চিলেকোঠার খোঁপে..
অবশেষে হেমন্ত প্রভাতে
ফিরে চলে সূর্য কিরণ পথ ধরে।
অাদৌ কি বিষাদ মেটে মনের
নাকি তখন আসে না কেউ ছাদে,
একলা হয় হৈমন্তী চিলেকোঠা,
অন্ধকারে অভিশাপ হয়ে ওড়ে বাতাসে বাতাসে,
রাতে অাঁধারে শ্মশানে ঘুরে বেড়ায় মৃত আত্মার প্রানে
অগত্যা একান্ত একলা পিশাচি কাঁদে শীতঘরের কোনে...
#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)
হৈমন্তী শূন্যতা - ২
এক হেমন্ত সকালে ভালোবাসার ছুঁতোয়
তুমি,আমি বন্দি হয়েছি পরস্পরের মুঠোয় ।
সহস্র পাখি ওড়ে কুয়াশার ফাঁকে,
কত চিঠি ছুঁড়ে দি কবুতর ঝাঁকে ।
ভোরের সূর্য তখন মাথায় উঠি উঠি
বাতাস মৃদু চলেছে পথে, গাছগুলোও জানে,
আমরা তখন হারালাম ট্রাম লাইনের কোনে...
দেখতে দেখতে বছর পাঁচ হলো
এখন তুমি আসো না এ পথে
আমি কুয়াশা হাঁটি একলা পথে...
পৃথিবী ভাবে আমায় দেখে;
কোন প্রাণের সঞ্চার ঘটিয়েছি আমি,
যেখানে হাসির ফাঁকে সহস্র ব্যথা জমে থাকে...
আমি পা ফেলে হারিয়ে যাই ট্রাম লাইনের কোনে
কতো স্মৃতি মুছে গেছে যা কেবল ট্রাম লাইনই জানে....
#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)
হৈমন্তী শূন্যতা -৩
সাঁঝ সকালের শিশির ভেজা
ঘাসের ওপর চলতে গিয়ে
হালকা মধুর শীতের ছোঁয়ায়
শরীর ওঠে শিরশিরিয়ে ।
ইচ্ছে করে শুয়েই পড়ি
আঁচল তলে শিউলি বোঁটায়
আকাশ এসে রং মাখাবে
ইচ্ছে মতো ফোঁটায় ফোঁটায় ।
বেনীর বাবার সময় কাটে
নুতন গাছের খেঁজুর রসে,
মনের স্বাদের মিষ্টি,পিঠে
খাবো দুপুর রৌদ্রে বসে।
সবুজ গাছের পাতার ভেতর
হলুদ গাঁদার চিঠি লেখে।
শরত শেষে মেঘের বুকে
আনলো ডেকে হেমন্তকে....
ঝরছে পাতা নিজের মতো
বৃদ্ধ পাতার বয়স এক।
সদ্য পাতা জন্ম নেবে
এবার তোরা তাকিয়ে দেখ।
#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)
দু-এক ঝাঁক কুয়াশার আবেগ
গা শুকোয় রৌদ্র তাপে,
আমি বসে দেখি একা জানলায়
অপেক্ষায় হেমন্ত সন্ধ্যা কখন আসে...
আমি দেখি সারি সারি স্মৃতি বাতাস বয়ে নিয়ে চলে
তারপর একে একে সব মিশে যায় কুয়াশার সাথে,
ছায়া হয়ে যায় অন্ধকারের,ভিড় করে চিলেকোঠার খোঁপে..
অবশেষে হেমন্ত প্রভাতে
ফিরে চলে সূর্য কিরণ পথ ধরে।
অাদৌ কি বিষাদ মেটে মনের
নাকি তখন আসে না কেউ ছাদে,
একলা হয় হৈমন্তী চিলেকোঠা,
অন্ধকারে অভিশাপ হয়ে ওড়ে বাতাসে বাতাসে,
রাতে অাঁধারে শ্মশানে ঘুরে বেড়ায় মৃত আত্মার প্রানে
অগত্যা একান্ত একলা পিশাচি কাঁদে শীতঘরের কোনে...
#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)
হৈমন্তী শূন্যতা - ২
এক হেমন্ত সকালে ভালোবাসার ছুঁতোয়
তুমি,আমি বন্দি হয়েছি পরস্পরের মুঠোয় ।
সহস্র পাখি ওড়ে কুয়াশার ফাঁকে,
কত চিঠি ছুঁড়ে দি কবুতর ঝাঁকে ।
ভোরের সূর্য তখন মাথায় উঠি উঠি
বাতাস মৃদু চলেছে পথে, গাছগুলোও জানে,
আমরা তখন হারালাম ট্রাম লাইনের কোনে...
দেখতে দেখতে বছর পাঁচ হলো
এখন তুমি আসো না এ পথে
আমি কুয়াশা হাঁটি একলা পথে...
পৃথিবী ভাবে আমায় দেখে;
কোন প্রাণের সঞ্চার ঘটিয়েছি আমি,
যেখানে হাসির ফাঁকে সহস্র ব্যথা জমে থাকে...
আমি পা ফেলে হারিয়ে যাই ট্রাম লাইনের কোনে
কতো স্মৃতি মুছে গেছে যা কেবল ট্রাম লাইনই জানে....
#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)
হৈমন্তী শূন্যতা -৩
সাঁঝ সকালের শিশির ভেজা
ঘাসের ওপর চলতে গিয়ে
হালকা মধুর শীতের ছোঁয়ায়
শরীর ওঠে শিরশিরিয়ে ।
ইচ্ছে করে শুয়েই পড়ি
আঁচল তলে শিউলি বোঁটায়
আকাশ এসে রং মাখাবে
ইচ্ছে মতো ফোঁটায় ফোঁটায় ।
বেনীর বাবার সময় কাটে
নুতন গাছের খেঁজুর রসে,
মনের স্বাদের মিষ্টি,পিঠে
খাবো দুপুর রৌদ্রে বসে।
সবুজ গাছের পাতার ভেতর
হলুদ গাঁদার চিঠি লেখে।
শরত শেষে মেঘের বুকে
আনলো ডেকে হেমন্তকে....
ঝরছে পাতা নিজের মতো
বৃদ্ধ পাতার বয়স এক।
সদ্য পাতা জন্ম নেবে
এবার তোরা তাকিয়ে দেখ।
#আরিয়ান প্রিয়স(পাল)
No comments:
Post a Comment